নিউজ ডেস্কঃ সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সিসিকের সাবেক প্যানেল মেয়র রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মূল উদ্দেশ ছিল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। এক দফা দাবি ছিল ফ্যাসিবাদের পতন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। একটা অর্জন হয়েছে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। কিন্তু গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা আমাদের চালিয়ে যেতে হবে। এ ব্যাপারে যেকোনও ষড়যন্ত্র, প্রচেষ্টা রুখে দেওয়ার জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
তিনি আরোও বলেন, বছরের পর বছর আন্দোলন সংগ্রাম করতে করতে, একটা পর্যায়ে এসে জুলাই আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা একটা পরিবর্তন অর্জন করেছি। লড়াইয়ের শেষ পর্যায়ে এসে এদেশের ছাত্র-জনতা যে অবদান রেখেছে, তা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে আমরা স্মরণ করি। এই বিজয় সারা দেশের মানুষের।
লোদী বলেন, আমরা ১৭ বছর ধরে লড়াই করেছি গণতন্ত্রের জন্য। আমাদের মূল লড়াই ছিল ভোটাধিকারের লড়াই। এখন আমাদের ভোটাধিকার ফিরে পেতে চাই।
তিনি বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) ১, ১৫, ৩৪নং ওয়ার্ডসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। এসময় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরী।
১৫নং ওয়ার্ড বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহীন আহমেদ সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক ইফতেখার আহমদ পাবেল পরিচালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর রাসেল। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজিবুর রহমান নজিব, যুগ্ম সম্পাদক মঈন উদ্দিন মঞ্জু, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ সাফেক মাহবুব ও রফিকুল ইসলাম রফিক, মহানগর যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি তোফাজ্জেল হোসেন বেলাল, যুগ্ম সম্পাদক জামিল আহমদ, ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি শেখ মুহাম্মাদ ইলিয়াস, নিজাম উদ্দিন বাবুল, সোয়েব আহমদ, আব্দুল মালেক বক্স, জামিল আহমদ, মতিউর রহমান আফজল, কবির শিকদার, নুর হুসেন, ইউনুস আলী টিপু, লিমন দেব, মোহন, মোশারফ ভুইয়া, আল আমিন, শাকিন আহমদ প্রমুখ।
Leave a Reply