নিউজ ডেস্কঃ অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল ও ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহার করে পুরাতন পোষ্টপেইড মিটার বহাল রাখার দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে বাগবাড়ী নুরিয়া মসজিদের সম্মুখে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
মানববন্ধন শেষে বাগবাড়ী নরশিংটিলা এলাকাবাসী বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেন।
এসময় এলাকাবাসীর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, নরশিংটিলা এলাকার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি মঈনুল হক চৌধুরী, আবু সুফিয়ান, মাশুক মিয়া, আশুক মিয়া, খিজির হায়াত, সম্ভাব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী কামরুজ্জামান দিপু, ইসলাম উদ্দিন, আব্দুল জলিল, ফারুক আহমদ চৌধুরী, নোমান আহমদ, আব্দুর রহিম আকবর আলী, খোকা মিয়া, আনোয়ার আহমদ, জামিল আহমদ, শাহিন আহমদ, হানিফ মিয়া, তারেক আহমদ, সহিদ আহমদ, কামাল আহমদ, মঈনুদ্দিন আহমদ, সুরজ মিয়া, কামরুল ইসলাম, সেলিম আহমদ, মিলন আহমদ, মনু মিয়া, শাহজাহান মিয়া, নাহিদ খান, তুহিন আহমদ, লিটন আহমদ, সেলিম আহমদ, কুটু মিয়া, আরশ আলী, আব্দুল ওয়াহাব প্রমুখ
স্মারকলিপিতে এলাকাবাসী উল্লেখ করেন, পূর্বের মিটারগুলোকে ডাস্টবিনে ফেলে স্মার্ট প্রি-পেইড মিটার লাগানোর কোন প্রয়োজন নেই। প্রি-পেইড মিটার নষ্ট হলে তা পরিবর্তন করা এবং নষ্ট মিটারের ভুতুড়ে বিল সংশোধন করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে।মিটারের রিডিংম্যানসহ শত শত কর্মচারীও কাজ হারাবে। ২০০৩ এর ৫৬নং ধারা মতে গ্রাহকের বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হলে কোম্পানীকে ১৫ দিন পূর্বে নোটিশ দিতে হয়। কিন্তু এই প্রি-পেইড মিটারের কার্ড শেষ হলে সাথে সাথেই বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
এসময় প্রি-পেইড মিটার ব্যবহারকারী গ্রাহকরা জানান, আগের বিলের চেয়ে অতিরিক্ত টাকা খরচ করা হচ্ছে। ভূক্তভোগী এক গ্রাহক জানান, তিনি বাসার মিটারে এক হাজার টাকা রিচার্জ করেন। এর মধ্যে মিটার ভাড়া, ডিমান্ড চার্জ, ভ্যাট, সার্ভিস চার্জ এসবের টাকা কেটে নেওয়া হয়। টাকা ভরতেই ফুরিয়ে যায়।
Leave a Reply