দাবিগুলো হলো:
১। শিক্ষিতদের মেধা যাচাইয়ের মাধ্যমে ঘুষমুক্ত চাকুরীর ব্যবস্থা করতে হবে। ২। চাকুরীর ক্ষেত্রে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের স্থানীয় যুবদের প্রাধান্য দিতে হবে। ৩। কর্মহীন যুবদেরকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে সঠিক প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করতে হবে এবং চাকুরীজীবীদের জন্য সন্ধ্যাকালীন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। ৪। বাংলাদেশের সর্বস্তরের কর্মহীন যুবদের তালিকা প্রণয়ন করতে হবে এবং ৬৪টি জেলা ও ৪৯৫টি উপজেলার তৃণমূল পর্যায় থেকে শিক্ষিত ও স্বশিক্ষিত কর্মহীন সকল যুবদের তালিকায় সম্পৃক্ত করতে হবে পাশাপাশি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে জাতীয় যুব দিবসে আজ পর্যন্ত জাতীয় যুব পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের তালিকা প্রণয়ন ও জাতীয় যুব দিবস সহ যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উন্নয়নমূলক কাজে আমন্ত্রণ জানাতে হবে। ৫। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সকল প্রকার প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অনলাইনের মাধ্যমে নিয়মিত প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে ও প্রশিক্ষিত যুবদের উন্নয়নমূলক কাজে সহযোগিতার জন্য সুদমুক্ত ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। ৬। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সকল প্রকার প্রশিক্ষণে যুবরা যাতে নিজেরা সরাসরি অংশগ্রহনের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ গ্রহন করতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে এবং দালালমুক্ত ও দুর্নীতিমুক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। ৭। কর্মহীন যুবদের দক্ষ করে গড়ে তুলার প্রাণকেন্দ্র যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অপসারণ করে শতভাগ যুববান্ধব প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে হবে ও স্বেচ্ছাচারিতায় মগ্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী সহ দালালদের চিহ্নিত করে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরকে স্বচ্ছতায় পরিপূর্ণ প্রশিক্ষণের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত করতে হবে। ৯। রাজনৈতিক ছত্রছায়া সহ সবধরনের অন্যায় কাজে যুবদেরকে কেউ যাতে ব্যবহার করতে না পারে সেব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে। ১০। বাংলাদেশের যুবদের বাঁচাতে বাংলাদেশ থেকে সকল অনলাইন জুয়া ও মাদক ব্যবসা নির্মূলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।
জাতীয় যুব দিবস-২০১০ এ জাতীয় যুব পুরস্কার শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক পদকপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সিলেট কল্যাণ সংস্থার কার্যকরী কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ এহছানুল হক তাহেরের সভাপতিত্বে ও সিবিযুকস’র বিভাগীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন রশিদ চৌধুরীর পরিচালনায় আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, জাতীয় যুব দিবস-২০১১ এ বিভাগীয় সফল যুব সংগঠক পদকপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক মোঃ জিয়াউর রহমান। সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ফজলুল হক তানুমিয়া ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও পরিচালনা কমিটির সভাপতি আল হিলাল আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রহমান, সিকস’র কার্যকরী কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক মোঃ তালেব হোসেন তালেব, সিবিযুকস’র বিভাগীয় কমিটির সভাপতি আলহাজ্জ মুখতার আহমেদ তালুকদার, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ নাজমুল হুসাইন, সহ-সভাপতি আব্দুস সোবহান আজাদ, সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাহবুব ইকবাল মুন্না, সহ-সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সাজ্জাদ খান, সহ-সাধারণ সম্পাদক মোঃ মকবুল চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মুসলেহ উদ্দিন চৌধুরী মিলাদ, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ আল-আমিন আহমদ, সিলেট মহানগর কমিটির সভাপতি জাকারিয়া মোহাম্মদ সালাউদ্দিন সাকের, সাধারণ সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম শিতাব, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ রাসেল, সিনিয়র সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক দিপক কুমার মোদক বিলু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ইব্রাহীম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ নুর হোসেন, সিলেট জেলা কমিটির সভাপতি হাজী মোঃ আশরাফ উদ্দিন, সহ-সভাপতি তোফায়েল আহমদ,সহ-সাধারণ সম্পাদক মখছুছুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক বিজিত চন্দ, সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সভাপতি আব্দুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক গনেন্দ্র চন্দ্র দাস দেশমুখ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মহিবুর রহমান মুহিব।
৫ মে ২০২৪ হতে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত কার্যালয় ও মাঠ পর্যায়ে উপস্থিতির জন্য ১০ জন সহ ১৫০ জনকে সাংগঠনিক তৎপরতায় অগ্রনী ভূমিকা রাখার জন্য শুভেচ্ছা স্মারক ও প্রশংসাপত্র প্রদান করা হয়। উপস্থিতির জন্য পুরস্কার প্রাপ্ত ১০ জন হলেন-দিপক কুমার মোদক বিলু, আলহাজ্জ মুখতার আহমেদ তালুকদার, মোঃ আল-আমিন আহমদ, মুসলেহ উদ্দিন চৌধুরী মিলাদ,মোঃ রফিকুল ইসলাম শিতাব, জাকারিয়া মোহাম্মদ সালাউদ্দিন সাকের, হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী, তোফায়েল আহমদ, মোঃ নাজমুল হোসাইন ও মোঃ মহিবুর রহমান মুহিব।
Leave a Reply