নিউজ ডেস্কঃ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ৮৭ জনের নামোল্লেখ করে মামলা করেছেন সিলেট জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জুবের আহমদ।
বুধবার (২১ আগস্ট) দুপুরে সিলেট মেট্রোপলিট ম্যাজিস্ট্রেট ১ম ও দ্রুত বিচারিক আদালতের বিচারক সুমন ভুইয়ার আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়।
৪ আগস্ট নগরের বন্দরবাজারে ছাত্র-জনতার অবস্থানে হামলা ও গুলি চালানোর অভিযোগে দায়েরকৃত এই এজাহারনামীয় আসামিরা হলেন- সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুর রহমান, সাবেক প্রধানন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী, সাবেক এমপি কামরুল ইসলাম, সাবেক এমপি ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক এমপি ও ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিবি প্রধান হারুন-অর-রশিদ, ডিএমপির অতিরিক্ত যুগ্ন কমিশনার বিপ্লব কুমার, সিলেটের সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, সিলেট-৩ আসনের সাবেক এমপি হাবিবুর রহমান হাবিব, সাবেক এমপি শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সিলেট জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যা ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নাসির উদ্দিন খান, জেলা যুবলীগের সভাপতি ভিপি শামীম, সাধারণ সম্পাদক শামিম আহমদ, জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফসর আজিজ, সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাশ মিঠু, বিয়ানীবাজার উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাশেম পল্লব,সিলেট সিটি কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ, রুহেল আহমদ, রেজওয়ান আহমদ, জাহাঙ্গির আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি পিযুষ কান্তি দে, সিলেট মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি কিশোওয়ার জাহান সৌরভ, সাধারণ সম্পাদক নাঈম আহমদ, সিসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফতাব হোসেন খান, পাঙ্গাস, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ন সম্পাদক বিধান কুমার সাহা, রুহুল আমিন শিপলু, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি নাজমুল ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ, মহানগর আওয়ামী লীগ সদস্য কামরান আহমদ, সিলেট মহানগর জাসদের সভাপতি লোকমান আহমদ, যুবলীগ নেতা রেদওয়ান আহমদ, জনি, সজল দাস অনিক, সিলেট চেম্বার সভাপতি তাহমিন আহমদ, আলমাস আহমদ শুকুর, শাহ ফয়েজ, সৈয়দ তকিউর রহমান, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম তুষার, আনিছ মাহমুদ, আব্দুল হামিদ তৌহিদ, নুর ইসলাম, মইনুল ইসলাম, মিসা সুমন, সিসিক কর্মকর্তা আবুল ফজল খুকন, আলী আশরাফ খান মাসুম, সৈবুল আহমদ সাগর, মহানগর যুবলীগ সভাপতি আলম খান মুক্তি, সাধারণ সম্পাদক মুফফিক জায়গীরদার, সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াছ দিনার, নজরুল ইসলাম, মঈন উদ্দিন, মকরম আলী, ফয়সল আহমদ, আব্দুল মজিদ, আব্দুস সালাম, দিপু আহমদ, মুগনি খোকা, রিমাদ আহমদ রুবেল, ফয়জুল হক, আব্দুল হামিদ তাহমিদ, এসএমপির উপ কমিশনার আজবাহার আলী শেখ, অতিরিক্ত উপ কমিশনার সাদেক দস্তগীর কাউসার, সহকারী পুলিশ কমিশনার মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সুফিয়ান, কন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ কল্লোল গোস্বামী, কতোয়ালি থানার ওসি মঈন উদ্দিন, ওসি (তদন্ত) ফজলুর রহমান, এসআই কাজী রিপন সরকার, কনস্টেবল সেলিম মিয়া, আজহার, ফিরোজ ও উজ্জ্বল।
Leave a Reply